No products in the cart.
Clarified Extra Premium Ghee 335g
৳ 540৳ 600 (-10%)
খাঁটি ঘি এর উপকারিতা:
* অ্যালকালাইন জাতীয় খাবারের উত্তম সোর্স খাঁটি ঘি- খাঁটি ঘি অ্যালকালাইন জাতীয় খাবার। যা শরীরের ইনফ্লামেসন প্রতিরোধে সহায়ক। এটা মস্তিষ্কের কোষের মেমব্রেনের গঠন ও ডেভলপমেন্ট, শরীরের ভিতরে ভিটামিন-ডি, হরমোন তৈরির কাঁচামাল। * সুস্হ লাইফ স্টাইলে ভাল ফ্যাট এর উৎস - খাঁটি ঘি ফ্যাট এডাপটেশন,ফ্যাট বার্ণিং প্রসেসে রোজকার খাদ্যতালিকায় ব্যবহার করা হয়। ডিম অমলেট বা মামলেট এ খাঁটি ঘি এর ব্যবহার বাফারিং কে নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে ইনসুলিন এর নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণিত হয়। তাই ইনসুলিন সেনসিটিভ বা রেজিস্টান্ট রোগীদের খাদ্যাভাস সহ সুস্হ লাইফ স্টাইলের জন্য অ্যালকালাইন খাবার হিসেবে খাঁটি ঘি অত্যন্ত আবশ্যক। * IBS রোগীর খাদ্যতালিকায় খাঁটি ঘি- দুধ, মাখনের ল্যাকটোজ, ক্যাসেইন অনেকে হজম করতে পারেনা। অ্যালার্জি দেখা দেয়। অধিকাংশ দুগ্ধজাত দ্রব্যের মতো খাঁটি ঘি থেকে অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা নেই এবং এটি প্রদাহরোধী। তাই IBS সমস্যার রোগীরাও খাঁটি ঘি খেতে পারবে। * স্ফুটনাঙ্ক বেশি- ঘি-এর স্ফুটনাঙ্ক খুব বেশি। তাই রান্নায় এর স্ট্রাকচার পরিবর্তনের সমস্যা নেই। ২৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত ঘি গরম করা যায়। অধিকাংশ তেলই এই তাপমাত্রায় গরম করলে ক্ষতিকারক বিষে রূপান্তরিত হয়ে যায়। * মেডিসিনাল গুনসম্পন্ন - খাঁটি ঘি সহজে নষ্ট হয় না। প্রায় ১০০ বছর পর্যন্ত ঠিক থাকে খাঁটি ঘি। খাঁটি ঘি যত পুরাতন হয় তত তার মেডিসিনাল ভ্যালু বৃদ্ধি পায়। * ভিটামিন সমৃদ্ধ - খাঁটি ঘি তে ভিটামিন-এ, রয়েছে। যা চোখ তথা দৃষ্টিশক্তি, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা, সেক্স অর্গান এর জন্য দরকার। এছাড়াও ভিটামিন-ডি, কে,ই, বি- টুয়েলভ রয়েছে। ত্বক, চুল, হৃদপিণ্ড সহ শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। * মস্তিষ্কের টনিক- খাঁটি ঘি এর ফ্যাটি এসিড ওমেগা-থ্রি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি, মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ানো , ব্লাড থিনার হিসাবে, অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে কাজ করে এবং হাড়কে ভালো রাখে এবং এটি শরীরের জন্যে অত্যন্ত উপকারি। ঘি এর অপর উপাদান ওমেগা-সিক্স রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। এছাড়াও ডিমেনশিয়া এবং অ্যালঝাইমারসের মতো রোগের প্রকোপ কমাতে ওমেগা-থ্রি, ওমেগা-সিক্স কার্যকর। * অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ সম্পন্ন- খাঁটি ঘি তে উপকারি কোলেস্টেরল রয়েছে। ঘি এর কনজুগেটেড লিনোলেক এসিডের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। এ জন্য ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয়। * ওজন ও এনার্জি- ঘিয়ের মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড খুব এনার্জি বাড়ায়। অধিকাংশ অ্যাথলিট দৌড়নোর আগে ঘি খান। এর ফলে ওজনও কমে। * হজম ক্ষমতা- ঘি এর মধ্যে রয়েছে বিউটাইরিক অ্যাসিড। এই অ্যাসিড হজম ক্ষমতা বাড়ায়। কোষ্ঠকাঠিন্য উপশমে কার্যকর। * রোগ প্রতিরোধ- খাঁটি ঘি তে বিদ্যমান প্রচুর এন্টিঅক্সিডেন্টস শরীরে উপস্থিত ফ্রি রেডিকালদের ক্ষতি করার ক্ষমতা কমিযে দেয়। ফলে কোষের বিন্যাসে পরিবর্তন হয়ে ক্যান্সার সেল জন্ম নেয়ার আশংকা কমায়। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তাছাড়া ঘি এর বিউটাইরিক অ্যাসিড হজমে সাহায্য করে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। * পজিটিভ ফুড- প্রাচীন কাল থেকেই ঘি পজিটিভ ফুড হিসেবে পরিচিত। আধুনিক গবেষণাও বলছে ঘি খেলে পজিটিভিটি বাড়ে। কনশাসনেস উন্নত হয়। * দাঁত, হাড়ের ক্ষয় রোধ ও গঠন- খাঁটি ঘি এর ভিটামিন ‘কে’ ক্যালসিয়ামের সঙ্গে মিলে হাড়ের স্বাস্থ্য ও গঠন বজায় রাখে। এছাড়াও ভিটামিন-কে স্বাস্থ্যকর ইনসুলিন ও শর্করার গিঁটে ব্যথা ও আর্থ্রাইটিসের সমস্যা সমাধানে রাখতে কাজে লাগে। * গিঁটে ব্যথা ও আর্থ্রাইটিসের সমস্যা সমাধানে- খাঁটি ঘি এর মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক লুব্রিকেন্ট, গিঁটে ব্যথা ও আর্থ্রাইটিসের সমস্যা সমাধানে কাজ করে। ঘি তে বিদ্যমান ভিটামিন -কে স্বাস্থ্যকর ইনসুলিন ও শর্করার গিঁটে ব্যথা ও আর্থ্রাইটিসের সমস্যা সমাধানে রাখতে কাজে লাগে।
©Dokani & Sharmin Sultana
খাঁটি ঘি এর সাতকাহন:
বাজারে বিদ্যমান নানা রকম ও স্বাদের ঘি এর ভিড়ে স্বাদে, গন্ধে এবং গুণগতমানে দোকানির খাঁটি ঘি- ই সেরা। কারণ – দোকানি অর্গানিক ভাবে পালিত গাভী ( ডেইরী ফ্রার্ম এর গাভী নয়, দেশী গাভী যাদেরকে ঘাস খাওয়ানো হয়, যারা মাঠে চড়ে বেড়ায়) থেকে নিজেস্ব তত্ত্বাবধান (একজন ডাক্তার মনিটরিং এর এই কাজে সম্পৃক্ত) সরাসরি দুধ সংগ্রহ করে। দোকানির নিজেস্ব তত্ত্বাবধানে সরাসরি সংগ্রহকৃত দেশি গাভীর দুধ থেকে হাতে চালানো মেশিনে ননী বের করে জ্বাল দিয়ে ঘি বানানো হয়। এবং এভাবে প্রস্তুতকৃত ঘি কে হাইজিন ওয়েতে সংরক্ষণ করে কাস্টমারের চাহিদা অনুযায়ী তাদের স্বাদের ঘি তাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয় দোকানি। > ঘি এর ফ্লেভার, রং আনার জন্য এতে অন্য কোন কিছুই ব্যবহার করা হয় না। ঘি তৈরির সময়ে এর পরিমান বাড়ানোর জন্য ডালডা বা অন্য কোন বস্তু মেশানো হয় না। সাধারণত ৪০ কেজি দুধ থেকে ক্রিম পাওয়া যায় ২.২৫ কেজি। ২ কেজি ক্রিম থেকে ১ কেজি ঘি উৎপন্ন হয়। তাই অন্যদের থেকে দোকানির খাঁটি ঘি এর বাজারমূল্য আলাদা। পরিমাপের সুবিধার্থে পরিমান সঠিক রাখতে – বাছাইকৃত বোতলের ওজন মেপে তা বাদ দিয়ে নেয়া হয়। (বাজারে প্রচলিত বোতলে ৯০০ গ্রাম আটানো কঠিন ) দোকানি কাস্টমারের চাহিদাকে প্রাধান্য দিয়ে – (অল্প দানাদার খাঁটি ঘি, পুরা দানাদার খাঁটি ঘি, প্রচুর সুগন্ধ যুক্ত ঘি, কাঁচা হলুদের মত নরম থিকথিকে ঘি) বিভিন্ন ধরনের,স্বাদের খাঁটি ঘি তৈরি করে থাকে। খাঁটি ঘি এর গুপ্তকথা : * সাধারণত খাঁটি ঘি এর গন্ধ মিষ্টি হয়। যদিও ঘি বানানোর পর থেকেই এর গন্ধের তীব্রতা কমতে থাকে। তাই গন্ধটা পেতে হলে চুলার পাশের ঘি টাই সবচেয়ে শ্রেয়। * হলুদ ঘি এর স্বাদ নিতে হলে তা হবে দানাদার থিক থিকে। যদিও এধরনের খাঁটি ঘি এর গন্ধ অল্প দিনেই কমে যায়। তবে ভাতে খাওয়ার জন্য এটি অসাধারণ। এ ধরনের খাঁটি ঘি বেশিদিন সংরক্ষণ করা যায় না, প্রিজারভেটিভ ছাড়া। যা দোকানি কখনওই ব্যবহার করে না। * সব কাজে মানানসই হচ্ছে- দোকানির প্রিমিয়াম খাঁটি ঘি। পাতে খেতে, রান্নায় ব্যবহারে, সুস্হ লাইফ স্ট্যাইলের ফ্যাট এডাপটেশন, ফ্যাট বার্ণিং স্টেইজ সহ রোজকার খাদ্যতালিকায় রাখতে, মেডিসিনাল পারপাসে এই খাঁটি ঘি ব্যবহার করা যায়। দোকানির প্রিমিয়াম খাঁটি ঘি দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা যায়। * মৌ মৌ গন্ধের খাঁটি ঘি পেতে হলে- ঘি কে একটু বেশি ভাজতে হয়। তাই এটি দেখতে একটু কালচে লাল হয়। কালচে লাল হলেও রান্নায় এর জুড়ি মেলা ভার। পোলাও, রোস্ট, কোরমা, কেক, ফিন্নি প্রভৃতি খাবারে কৃত্রিম গন্ধ ছাড়া খাঁটি ঘি এর মৌ মৌ গন্ধ পেতে কিংবা খিচুড়ির সাথে পাতে এর স্বাদ পেতে চাইলে এটা অনন্য। * কাঁচের জারে বাজারজাত করা হয় বলে দোকানির খাঁটি ঘি বছরের অধিক সময় একই রকম থাকে। * খাঁটি ঘি কে দানাদার করতে – গরম ঘি নিয়ে নাড়াচাড় করতে হয়। খাঁটি ঘি গরম থাকা অবস্হায় নাড়াচাড় করলে দ্রুত দানা হয়। স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ঘি দানা হতে সময় বেশি নেয়। বৃষ্টি,শীতে ঘি তে দ্রুত দানা পড়ে।
©Dokani & Sharmin Sultana
Reviews
There are no reviews yet.