আখরোট কথকতা:
আখরোটকে ন্যাচারাল ভায়াগ্রা বলা হয়।
বিভিন্ন ধরনের বাদামের মধ্যে সর্বাধিক পুষ্টিগুণ সম্পন্ন আখরোট ডায়বেটিক রোগীর জন্যেও দারুন উপকারি।
প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ৪-৫ টা আখরোট রাখার উপকারিতা:
* স্মৃতিশক্তি রক্ষা করে
(আখরোটের মধ্যে থাকা ভিটামিন ‘ই’ ও ফ্লাভনয়েড রক্তের ফ্রি র্যাডিক্যাল রাসায়নিক কমাতে সাহায্য করে। এসব ফ্রি র্যাডিক্যাল ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিশক্তি নষ্ট হওয়ার অন্যতম কারণ।)
* বলিরেখা দূর করে
(আখরোটে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ‘বি’ ও অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট। এসব উপাদান ত্বককে ফ্রি র্যাডিক্যাল ড্যামেজ থেকে রক্ষা করে। এতে বলিরেখা ও বয়সের ছাপ পড়া বিলম্বিত হয়।)
* অ্যান্টি অক্সিডেন্টের ভাল উৎস আখরোট
( দেহের জন্য অ্যান্টি অক্সিডেন্ট খুবই জরুরি। এর অভাবে ঘুরে বেড়ানো ফ্রি র্যাডিক্যালস হার্টের ওপর চাপ ফেলে। আখরোটে থাকা প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিডেন্টস তাই খুব উপকারী।)
* শুক্রাণুর মান বাড়ায়
(প্রতিদিন আখরোটের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে শুক্রাণুর মান বাড়াতে সাহায্য করে।)
* ওজনের সমতা
( আখরোটে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড কোষের মেমব্রেন তৈরিতে সাহায্য করা সহ এতে বিদ্যমান প্রোটিন ও ফাইবার ওজন বাড়তে দেয় না।)
* ডেল্টা স্লিপ তথা ভালো ঘুম আনে
(আখরোটে প্রচুর মেলাটোনিন রয়েছে।
ডেল্টা স্লিপ তথা ভালো ঘুম আনতে মেলাটোনিন বেশ ভূমিকা রাখে।)
* কোলেস্টেরল কমায়
(আখরোট খাওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর থেকে দেহে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে যায় এবং ব্লাড ভেসেলের নমনীয়তা বেড়ে যায়।)
* গর্ভস্থ শিশুর উপকারী
( গর্ভবতীর ডায়েটে আখরোট থাকা ভালো। এতে থাকা পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড গর্ভস্থ শিশুর অ্যালার্জির সমস্যা মোকাবেলা করে।)
* ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে
(আখরোট রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।)
* স্ট্রেস কমায়
(আখরোটে রয়েছে ফাইবার, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড, আলফা লাইনোলেনিক এসিড, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড ইত্যাদি। এসব উপাদান স্ট্রেস মোকাবেলা করতে বেশ সহায়তা করে।)
* চুলের জন্য ভালো
( আখরোট থাকা বায়োটিন বা ভিটামিন বি-৭ চুলের গোড়া শক্ত করতে, চুলপড়া রোধে, চুল সোজা রাখতে এবং চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।)
© Dokani & Sharmin Sultana
Additional information
Weight | .500 kg |
---|
Reviews
There are no reviews yet.